alig_bnp

আ. লীগে আলোচনায় মা-ছেলে বিএনপিতে তাবিথ আউয়াল

আনিসুল হকের মৃত্যুতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র পদ শূন্য ঘোষণা করে গতকাল সোমবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এ অবস্থায় উত্তর সিটির উপনির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হিসেবে বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি থেকে টিকিট পাচ্ছেন কারা, কে মনোনয়ন পেলে দলের জয়ের পাল্লা ভারী হবে—তা নিয়ে এরই মধ্যে দলগুলোর ভেতরে আলোচনা-বিশ্লেষণ শুরু হয়ে গেছে।প্রজ্ঞাপন জারির ৯০ দিনের মধ্যে ডিএনসিসি মেয়র পদে উপনির্বাচন দিতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।

সে হিসাবে ১ ডিসেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি—এই সময়ের মধ্যে ভোট আয়োজন করতে হবে।আওয়ামী লীগ চাইছে ভোটারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে এবং প্রয়াত মেয়রের অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নিতে সমর্থ হবেন—এমন একজনকে প্রার্থী হিসেবে বেছে নিতে।

এ ক্ষেত্রে আনিসুল হকের স্ত্রী রুবানা হক ও ছেলে নাভিদুল হক রয়েছেন বিশেষ বিবেচনায়। এর বাইরে দলের একাধিক সংসদ সদস্য ও নেতাও মেয়র পদে প্রার্থী হিসেবে দলের বিবেচনায় রয়েছেন। দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা কালের কণ্ঠকে এমনটা জানিয়েছেন।

ডিএনসিসির মেয়র পদে গত নির্বাচনে বিএনপি জোটের মনোনয়ন পেয়েছিলেন তাবিথ আউয়াল। আসন্ন উপনির্বাচনেও আপাতত তাঁর বিকল্প কাউকে ভাবছে না দলটি। তবে এবার মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষেত্রে দুটি বিষয়কে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হবে।প্রথমত, বিবেচনায় থাকবে প্রার্থীর গ্রহণযোগ্যতা ও দলীয় অনুগত্যের বিষয়টি।

এরপর দেখা হবে প্রার্থীর বিষয়ে সবার ঐকমত্য। দলের একাধিক সিনিয়র নেতার সঙ্গে আলোপকালে এমন তথ্য মিলেছে।আনিসুল হক পরিবারের বাইরে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেতে পারেন বলে যাঁদের নাম আলোচনায় রয়েছেন তাঁরা হলেন : সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী, আওয়ামী লীগ ঢাকা উত্তরের সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রটোকল কর্মকর্তা আলাউদ্দিন চৌধুরী নাসিম এবং সাবেক সংসদ সদস্য সারাহ বেগম কবরী।

এ বিষয়ে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে আমরা চিন্তাভাবনা করছি। ভালো প্রার্থী খোঁজা হচ্ছে। একজন যোগ্য প্রার্থীকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে। ’

ওই বোর্ডের আরেক সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, ‘যার জনপ্রিয়তা আছে এবং এলাকার সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করার সামর্থ্য আছে, তাঁকেই মনোনয়ন দেওয়া হবে। পত্রপত্রিকায় বেশ কয়েকজনের নাম আলোচনায় আছে। এদের মধ্য থেকেও কেউ মনোনয়ন পেতে পারেন। আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভায় বিষয়টি চূড়ান্ত হবে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর একজন সদস্য কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘ডিএনসিসির বিগত মেয়র নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন নেতা মনোনয়ন চেয়েছিলেন। আসছে উপনির্বাচনেও অনেকে প্রার্থী হতে চাইছেন। গতবার ডিএনসিসি নির্বাচনে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করা মুহাম্মদ ফারুক খানের কাছে ইতিমধ্যে অনেকে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ জানিয়েছেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতিমণ্ডলীর প্রভাবশালী একাধিক সদস্যের কাছেও কেউ কেউ মনোনয়ন পাওয়ার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন।স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন গতকাল সচিবালয়ে নিজের দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে কথা বললেন ডিএনসিসির মেয়র নিয়েও। তিনি বলেছেন, ‘আনিসুল হক জনপ্রিয়, জনদরদি, উদ্যমী মানুষ ছিলেন। তাঁর উদ্যোগেই ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন আধুনিক রূপ নিয়েছে। ভোটাররা নতুন মেয়র নির্বাচনের সময় সতর্ক হলে ভালো মানুষ, যোগ্য মানুষ মেয়র হবেন।

উনি (আনিসুল হক) যে কাজ শুরু করে গেছেন, তা থেকে বের হয়ে আসাটা কষ্টকর হবে। নতুন যে-ই আসুক, তাঁকে পূর্বসূরির কাজের সঙ্গে তাল মেলাতে হবে। সরকারের প্রত্যাশা হচ্ছে, তাঁর মতো একজন ভালো মেয়র আমরা পাব। ’আওয়ামী লীগের সূত্রগুলো জানায়, উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা আনিসুল হকের স্ত্রী রুবানা হক কিংবা ছেলে নাভিদুল হককে দলের প্রার্থী হিসেবে দেখতে চান।

ডিএনসিসির কাউন্সিলরদের বেশির ভাগও আনিসুল হকের বিশেষ ভক্ত। তাঁরাও চাইছেন প্রয়াত মেয়রের পরিবারের কোনো একজন সদস্য মেয়র নির্বাচিত হোক।আনিসুল হকের পারিবারিক একটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা মনোনীত করলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রাজি আছেন রুবানা হক ও নাভিদুল হক।

সূত্রগুলো জানায়, আওয়ামী লীগ ঢাকা উত্তরের সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক খানও মেয়র পদে মনোনয়ন চান। রহমতুল্লাহ বিগত মেয়র নির্বাচনেও মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকদের কেউ কেউ চাইছেন পরিছন্ন ভাবমূর্তির অধিকারী সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরীকে দলের প্রার্থী করা হোক। তাঁদের মতে, সাবের হোসেন প্রার্থী হলে দলীয় ভোটের বাইরেও ভোটপ্রাপ্তি সহজ হবে।

আওয়ামী লীগের একটি সূত্র জানায়, ডিএনসিসিতে নোয়াখালী অঞ্চলের ভোটারদের বেশ প্রাধান্য রয়েছে। আনিসুল হকও ছিলেন নোয়াখালী থেকে আসা। ফলে উপনির্বাচনে নোয়াখালী অঞ্চলের নেতাকর্মীরা চাইছে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রটোকল কর্মকর্তা আলাউদ্দিন চৌধুরী নাসিমকে মনোনয়ন দেওয়া হোক। নাসিমকে প্রার্থী করা হলে ওই বিশেষ অঞ্চলের ভোটারদের ভোট বেশি পাওয়া সম্ভব।এ ব্যাপারে আলাউদ্দিন চৌধুরী নাসিম বলেন, ‘মনোনয়ন নিয়ে আমাদের পর্যায় থেকে মন্তব্য করার সুযোগ নেই।

নেত্রী যাকে মনোনয়ন দেবেন, সবাই মিলে সেই সিদ্ধান্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটাই আমাদের দায়িত্ব। আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসেবে আমরা সেই দায়িত্ব পালন করব।সাদেক খান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘উপনির্বাচনে অংশ নিতে আমি আগ্রহী। আমাদের সংগঠনও প্রস্তুত আছে। এখন নেত্রী যাকে মনোনয়ন দেবেন, আমরা তাঁর পক্ষেই কাজ করব।নির্বাচনের বিষয়ে কথা বলতে গত রাতে এ কে এম রহমতুল্লাহর মোবাইল ফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও ওপাশ থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।

তাবিথের বিকল্প ভাবছে না বিএনপি : বিএনপি নেতারা বলছেন, আগামী বছরের যেকোনো সময় সরকার চাইলেই একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে পারে। সে ক্ষেত্রে জাতীয় নির্বাচনের আগে ডিএনসিসি নির্বাচন স্বচ্ছ করতে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে। এ সুযোগ কাজে লাগাতে হবে বিএনপিকে। প্রার্থী হিসেবে আপাতত তাবিথ আউয়ালের বিকল্প কাউকে ভাবছে না বিএনপি।

কারণ নতুন প্রার্থীকে মনোনয়ন দিলে তাঁকে নতুন করে উত্তরের ওয়ার্ড নেতাদের সঙ্গে বসে ছক সাজাতে হবে। কেন্দ্রীয় নেতারা তাঁদের পরিচিত করে নির্বাচনে প্রচার চালাতেও খুব একটা সময় পাবেন না।বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, এবার প্রার্থী বাছাইয়ে প্রার্থীর গ্রহণযোগ্যতা ও স্বচ্ছতা সঙ্গে দলীয় অনুগত্যের দিক সবচেয়ে বেশি বিবেচনায় নেওয়া হবে।

প্রার্থী চূড়ান্ত করতে জোটের শরিক বিভিন্ন দল ও বিশিষ্টজনদের সঙ্গে কথা বলে ঐকমত্যে পৌঁছানো হবে। এর পরই এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল ডিএনসিসি নির্বাচন হয়েছিল। ব্যাপক কারচুপি ও ভোট জালিয়াতির অভিযোগ এনে মাঝপথে নির্বাচন বর্জন করেছিল বিএনপি।

স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, স্থানীয় হোক আর জাতীয় নির্বাচন হোক, সব নির্বাচনই সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ চায় বিএনপি। কারচুপির কারণে ডিএনসিসির গত নির্বাচন বর্জন করেছিল বিএনপি। এবারও এ নির্বাচনে প্রার্থী দেওয়া হবে। তবে কে মনোনয়ন পাচ্ছেন, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘প্রার্থী কে হবে, তা দলের সর্বোচ্চ ফোরাম নির্ধারণ করবে। তবে আমি এতটুকু বলতে পারি, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন। এই অল্প সময়ে পরিচিত কাউকে মনোনয়ন না দিলে ঝুঁকি থাকে।বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লা বুলু বলেন, পরিচিত প্রার্থী থাকলে ভোটাররাও ভোট দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।

সময়ই বলবে কে পাচ্ছেন ধানের শীষ প্রতীক।দলের যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘কারচুপি আর ভোট জালিয়াতির কারণে আমরা গতবারের নির্বাচন মাঝপথে বর্জন করেছিলাম। নির্বাচন সুষ্ঠু হলে ফলাফল ভিন্ন হলেও হতে পারত। এ ছাড়া সে সময়ের প্রার্থীও তো খারাপ করেননি। নতুন কাউকে দিলে আমাদের সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে। ’

বিএনপি-সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, গত ২ ডিসেম্বর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ‘ডেমোক্রেটিক পলিসি ফোরাম’-এর উদ্যোগে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর রচিত তিনটি সংকলিত গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান হয়। সেখানে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের পর কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা চেয়ারপারসনের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় বসেন। এ সময় অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি ডিএনসিসির প্রসঙ্গটিও আসে। আলোচনায় উপস্থিত থাকা দলের উপদেষ্টা পর্যায়ের এক নেতা কালের কণ্ঠকে জানান, খালেদা জিয়া আনিসুল হকের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি উপস্থিত নেতাদের আগামী উপনির্বাচনে প্রার্থী নির্ধারণ এবং তাঁকে বিজয়ী করতে সংক্ষিপ্ত পরামর্শ দিয়েছেন। আলোচনায় উপস্থিত একজন যুগ্ম মহাসচিব জানান, ওই আলোচনার পরপরই গত নির্বাচনের প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের অবস্থান জানতে চাওয়া হয়। তাবিথ মস্কোতে রয়েছেন, তা-ও জানানো হয়।

তাবিথ গতকাল মস্কো থেকে দেশে ফিরেছেন। প্রার্থিতার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, তাঁর অবস্থান মূল্যায়ন করে দল যদি মনোনয়ন দেয়, তাহলে অবশ্যই তিনি দলের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করবেন।এদিকে বিএনপির আরেকটি সূত্র বলছে, সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) কামরুল ইসলাম, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, মহানগর উত্তর বিএনপির সভাপতি এম এ কাইয়ূমকে সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হতে পারে।প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকবেন বাম নেতারাও : ডিএনসিসি উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার পরিকল্পনা আছে একাধিক বাম দলের।

গত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুল্লাহ আল কাফি রতন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘সিপিবি এখনো প্রার্থী ঠিক করেনি। দু-এক দিনের মধ্যেই এ বিষয়ে আমাদের দলের সিদ্ধান্ত হবে। দল যদি আমাকে মনোনীত করে, তবে নির্বাচনে অংশ নেব। ’

উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘আনিসুল হকের অপ্রত্যাশিত মৃত্যু হয়েছে। এখনো শোক চলছে। শূন্যপদে নির্বাচন নিয়ে আরো কিছুদিন পরে আলোচনা করাই ভালো।তবে গণসংহতি আন্দোলনের একটি সূত্র জানায়, উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে গণসংহতি আন্দোলনের নেতাকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের মতামত নেওয়া হচ্ছে।

জোনায়েদ সাকীর উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সম্ভাবনাই বেশি।বিগত নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণা করে আলোচনায় ছিলেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। আসছে উপনির্বাচনে অংশগ্রহণের সম্ভাবনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘গতবার নির্বাচনে অংশ নিতে চেয়েছিলাম, জেল খাটতে হয়েছে। এবার জামিন বাতিল করে দেবে। আমি কিচ্ছু বলব না।

kalerkantho

Check Also

জাতীয় সরকার নিয়ে হঠাৎ আলোচনা কেন?

প্রথমে জাতীয় সরকারের প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেছিলেন গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Share
Pin