khaleda_zia

খালেদা জিয়ার মামলার রায় ও আ.লীগের নির্বাচনি ছক

জিয়া অরফানেজ এবং জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার কার্যক্রম দ্রুত এগুচ্ছে কয়েক মাসের মধ্যেই বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাজা হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মামলার সম্ভাব্য রায় ও পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু করেছে। মামলায় তার সাজা হলে বিএনপি’র গন্তব্য কী হতে পারে তা নিয়ে নানা বিশ্লেষণ চলছে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে।

ক্ষমতায় থেকে খালেদা জিয়ার এই রায়ের সুফল ভোগ করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে আওয়ামী লীগ, তবে রায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গেলে দেশের মানুষ তা কিভাবে নেবে, তাতে কি লাভ-ক্ষতি হবে তার হিসাবও মেলাচ্ছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা।

সম্প্রতি আওয়ামী লীগের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ের কয়েকজন নেতা এ তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, ‘সর্বোচ্চ ছয় মাসের মধ্যে খালেদা জিয়ার মামলার রায় হবে। এর মধ্য দিয়েই দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতির গতিপথ নির্ধারণ হবে।’

আওয়ামী লীগের সিনিয়র এক নেতা নাম না প্রকাশের শর্তে বলেছেন ‘দলের ভেতরে খালেদা জিয়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে। মামলায় খালেদা জিয়ার পরিণতি কী হতে পারে, তার সাজা হলে বিএনপি এটাকে কিভাবে নেবে এসব ভাবা হচ্ছে। পরিণতি ইতিবাচক বা নেতিবাচক যাই হোক-এটার ওপর নির্ভর করছে ভবিষ্যৎ রাজনীতি। বিএনপি কি খালেদা জিয়ার সাজার দোহাই দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবে? তার সাজা হলে ‘জনমত’ কী রকম হবে? জনগণ বিএনপিকে সহানুভূতি দেবে কিনা-এসবের চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে আওয়ামী লীগে।’

খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, আদালত তার ভাগ্য নির্ধারণ করবে। তবে এটা নিশ্চিত, খালেদা জিয়ার সাজা হলে বিএনপি দুই/তিনভাগে বিভক্ত হবে। সকল ভাগই পৃথক পৃথকভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।

আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও দলটির মুখপাত্র ড. হাছান মাহমুদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা আশা করছি, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাজা হবে। তবে মামলার রায়ের পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আমরা সতর্ক থাকবো।’

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মামলা পরবর্তী রাজনীতি নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে। তবে মামলার রায় পরবর্তী পরিস্থিতিতে জনমত যাতে কোনোভাবেই বিএনপির পক্ষে না যায়, সেদিকেও লক্ষ্য রাখছে আওয়ামী লীগ।
rtnn

কেক কেটে তারেকের জন্মদিন পালন করলেন খালেদা

বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৫৩ বছরে পা দিলেন। সোমবার জন্মদিনের প্রহর ১২টা ১মিনিটে কেক কাটেন তার মা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। ১৯৬৫ সালের এই দিনে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে রোববার দিবাগত রাত ১২টা ১ মিনিটে দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে ৫৩ পাউন্ডের কেক কাটেন। এর আগে তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে প্রথমে বিএনপির পক্ষ থেকে পরে ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ঢাকা মহানগর বিএনপি (উত্তর ও দক্ষিণ) ও মহিলা দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে আসা কেক কাটেন খালেদা জিয়া। গুলশান কার্যালয়ে ৮টি কেক কেটে তারেক রহমানের জন্মদিন উদযাপন করা হয় বলে জানান চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান। এরপর লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমানের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন খালেদা জিয়া। তিনি ছেলেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান।

এ ছাড়া বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, নজরুল ইসলাম খান, ড. আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, উপদেষ্ঠা আমান উল্লাহ আমান ও প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধূরী এ্যানীও মোবাইল ফোনে তারেক রহমানকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান।

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষ্যে গুলশান কার্যালয় সাজানো হয় বর্ণিল সাজে। দলের নেতাকর্মীরাও ভীড় জমান কার্যালয়ে উপস্থিত হন বিএনপি সিনিয়র নেতা থেকে শুরু করে অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতারা।

কেক কাটার অনুষ্ঠানে অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মাহবুবউল্লাহ, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও উপস্থিত ছিলেন। আরও উপস্থিত ছিলেন-বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বিএনপি নেতা আলতাফ হোসেন চৌধুরী, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আজম খান, নিতাই রায় চৌধুরী, গিয়াসউদ্দিন কাদের চোধুরী শওকত মাহমুদ, জয়নাল আবেদীন, আবদুস সালাম, রুহুল কবির রিজভী, মাহবুব উদ্দিন খোকন, মজিবুর রহমান সারোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন,

ফজলুল হক মিলন, মীর সরফত আলী সপু, বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস প্রমূখ। বিএনপির অঙ্গসংগঠনের মধ্যে মহানগর দক্ষিণের হাবিব উন নবী খান সোহেল, কাজী আবুল বাশার, উত্তরের মুন্সি বজলুল বাসিত আনজু, আহসানউল্লাহ হাসান, যুব দলের সাইফুল ইসলাম নিরব, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, মোরতাজুল করীম বাদরু, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিউল বারী বাবু, আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েল, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, সুলতানা আহমেদ, ছাত্র দলের রাজিব আহসান, আসাদুজ্জামান আসাদ প্রমূখ নেতারা। এদিকে দীর্ঘদিন পর কার্যালয়ে আসেন দুই মহিলা নেত্রী শিরিন সুলতানা এবং রেহেনা আক্তার রানু।

উৎসঃ   পরিবর্তন

জাপাকে কাছে পেতে চায় বিএনপি

রংপুর সিটি নির্বাচনের মাধ্যমেই জাতীয় পর্টিকে কাছে পেতে চায় বিএনপি। এজন্যই দুই দলের মধ্যে যোগাযোগও শুরু হয়েছে। দুদলের নেতারাই বলেছেন।, ‘আগামী নির্বাচনে বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির ঐক্য হবে গণতন্ত্রের জন্য এক ঐতিহাসিক সন্ধি।’ যদিও বিএনপির শীর্ষ নেতারা এখনো জাতীয় পার্টি বিশেষ করে এরশাদের ভূমিকা নিয়ে সন্দিহান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য স্বীকার করেছেন, ‘এরশাদ খুবই আনপ্রেডিক্টেবল।’ কখন কোন দিকে ছোটেন বলা মুশকিল।’ জাতীয় নির্বাচনে ঐক্য হোক আর না হোক, রংপুর সিটিতে জাতীয় পার্টিকে জিতিয়ে বিএনপি আওয়ামী লীগের মধ্যে হতাশা ছড়িয়ে দিতে চায়।

আগামী ২১ ডিসেম্বর রংপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি তাঁদের প্রার্থিতা ঘোষণা করেছে। বর্তমান মেয়র শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টুকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেছে। দলের ভেতর অন্ত:কলহ মেটাতেও কঠোর অবস্থান নিয়েছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। রংপুর সিটিতে বিজয়ের মধ্যে দিয়ে আওয়ামী লীগ তাঁর নির্বাচনী মিশন শুরু করতে চায়।

রংপুর জাতীয় পার্টির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। এরশাদের জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়লেও, রংপুর জাপা এখনো শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, রসিকের মেয়র প্রার্থী হিসেবে মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার নাম ঘোষণা করেছেন। কিন্তু এরশাদের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করেছেন তাঁর ভাতিজা কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ। তবে জাতীয় পার্টির নেতা জিএম কাদের বাংলা ইনসাইডারকে বলেছেন, ‘মনোনয়ন নিয়ে এই মতদ্বৈততা শিগগিরই কেটে যাবে, আর শেষ পর্যন্ত একক প্রার্থীই ‘লাঙ্গল’ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।‘

বিএনপি এখনো আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রার্থী ঘোষণা করেনি। বিএনপি কাওসার হাসান বাবলাকে মনোনয়ন দিতে পারে। তবে, প্রার্থী মনোনয়ন দিলেও, রসিক নির্বাচনে বিএনপির মূল লক্ষ্য আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে পরাজিত করা। এজন্য বিএনপি শেষ পর্যন্ত প্রার্থী নাও দিতে পারে। বিভিন্ন অভিযোগ করে প্রার্থিতা সরিয়ে নিতে পারে। জাতীয় পার্টির সঙ্গে রসিক নির্বাচন নিয়ে সমঝোতার চেষ্টাও চলছে। এ কারণেই ১৯ নভেম্বর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের রংপুর সফর বাতিল করা হয়।

বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ২০১৪ সালে বিএনপি জাতীয় পার্টিকে নির্বাচন বর্জনের পথে নিয়ে এসেছিল। জাতীয় পার্টি যদি ওই নির্বাচন পুরোপুরি বর্জন করতো তাহলে আওয়ামী লীগ সংসদই গঠন করতে পারতো না বলেই বিএনপি নেতারা মনে করেন। জাতীয় পার্টির একটি অংশ যেমন আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ, তেমনি অন্য একটি অংশ বিএনপির সঙ্গে নিবিড়। জাতীয় পার্টির কো-চেয়ার জিএম কাদের বিএনপির সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। নির্বাচন অথবা আন্দোলনে জাতীয় পার্টিকে পেলেই বিএনপির বিজয় সুনিশ্চিত বলে মনে করছেন বিএনপির নেতারা।

সংসদের বাইরে থাকা জাতীয় পার্টির নেতারাও আওয়ামী লীগের সঙ্গে আর না থাকার পক্ষে। এই অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন জিএম কাদের। এরশাদের নির্দেশেই জিএম কাদের বিএনপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা তৈরি করছেন বলে জানা গেছে। তবে, বিএনপি এরশাদকেই বিশ্বাস করতে পারছে না। ২০১৪ সালে নির্বাচনের বিরোধীতা করলেও শেষ পর্যন্ত এরশাদ শুধু সংসদ সদস্যই হননি, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত ও হয়েছেন। এরশাদ বিএনপির সঙ্গে যাবেন, না আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকবেন- সেটা এরশাদ ছাড়া জাতীয় পার্টির কেউ বলতে পারেন না। এরশাদ শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন, বাজার যেদিকে ভারী পাবেন, সেদিকেই ঝাঁপ দেবেন। এর আগে প্রধান দুই দলই এরশাদকে চাইবে।

বাংলা ইনসাইডার

জামায়াতের সাথে বিএনপির জোট অটুট আছে : মির্জা ফখরুল

জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়নি জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জামায়াতের সাথে আমাদের জোট অটুট রয়েছে। এখনও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়নি। তাই আগামী নির্বাচনে তারা আমাদের সাথে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।

রোববার লালমনিরহাট যাওয়ার আগে বেলা পৌনে দশটায় নীলফামারীর সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় আগামী নির্বাচনে জামায়াত বিএনপির সাথে জোট থাকা না থাকা নিয়ে প্রশ্ন করলে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।

ফখরুল বলেন, সরকার চক্রান্ত করে রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঠাকুরপাড়া গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় সরকার ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে ।

তিনি বলেন, তারা বিএনপির নেতাকর্মীরদের নাম জড়িয়ে নিজেদের দোষ ঢাকার চেষ্টা করছে।

বিএনপির মহাসচিব আরো বলেন, আজকে রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঠাকুরপাড়া গ্রামের আমারও যাওয়ার কথা ছিল। কিন্ত সেখানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ সেখানে যাচ্ছেন। তাই সেখানে এক সাথে দু’টি দলের প্রোগ্রাম করা সমচীন নয়, এ বিষয়টিকে আমরা গুরুত্ব দেই। আজ আমার একটি গুরুত্বপূর্ণ মিটিং আছে লালমনিরহাটে, মিটিং শেষ করে আবার ঢাকায় ফিরতে হবে। আগামীকাল আমি রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঠাকুরপাড়া গ্রামে পরিদর্শনে আসব।

উল্লেখ্য, আজ রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঠাকুরপাড়া গ্রাম পরিদর্শনে ঢাকা থেকে ৮টা ৪৫ মিনিটে ইউএস বাংলা বিমানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসার কথা ছিল। কিন্তু সকাল সাড়ে ৯টায় ইউএস বাংলা বিমান সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণ হলে সেই বিমান থেকে শুধু আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নামেন।
insaf24

Check Also

জাতীয় সরকার নিয়ে হঠাৎ আলোচনা কেন?

প্রথমে জাতীয় সরকারের প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেছিলেন গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Share
Pin