moinul

সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হলে খালেদা নয় হাসিনাই প্রধানমন্ত্রী হবেন : ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন

আওয়ামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করবেন। সে নির্বাচনে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসবেন। এটি কখনো হবে না। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হলে শেখ হাসিনার বর্তমান অবস্থানে পরিবর্তন হবে না। খালেদা জিয়াও ক্ষমতায় আসবেন না। দলীয় সরকারের অধীনে পৃথিবীর কোথাও নির্বাচন হয় না। সকল দেশেই অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। টিভিএনএ’কে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের দাবি করা উচিত, তারা দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের দাবি না মানলে তাদের পদত্যাগ করা উচিত। কারণ পৃথিবীর কোথাও দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হয় না। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হয় না।

মইনুল হোসেন বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে খালেদা জিয়া বা শেখ হাসিনা যেই নির্বাচিত হোক তাতে আমাদের কোন আপত্তি নেই। আমরা চাই একটি সুষ্ঠ নির্বাচন। যেটা হওয়ার কোন সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। সংবিধান পরিবর্তন না করে বাংলাদেশে সহায়ক সরকার বা তত্ত্ববধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু করা সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বিচারপতি খায়রুল হক সম্পর্কে ব্যারিস্টার মইনুল বলেন, বাংলাদেশের সর্বনাশ করে গেছেন তিনি। তার রায়েই নির্বাচনকালীন সরকারের মূল কাঠামো নষ্ট হয়েছে। পৃথিবীর কোন দেশে সংসদ না ভেঙ্গে নির্বাচন হয় এর উদাহরণ খায়রুল হক কোথায় পেয়েছেন। এমনভাবে তিনি তত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করেছেন যাতে রিভিউ পর্যন্ত করা না যায়।

নির্বাচনের মাধ্যমে দুইটি কাজ হবে বলে আমি মনে করি না। এক, নির্বাচনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার ক্ষমতা ত্যাগ করতে হবে এবং দুই, নির্বাচনের মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসবে।

আস

আদালতে যা বললেন খালেদা জিয়া : অসমাপ্ত জবানবন্দীর পঞ্চম পর্ব

আজ বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৭, ঢাকার বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থপিত বিশেষ আদালতে বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দেয়া অসমাপ্ত জবানবন্দীর পঞ্চম পর্বের পূর্ণ বিবরণ এখানে তুলে ধরা হলো :

“মাননীয় আদালত,
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার হিসেবে জননন্দিত রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান তাঁর বিভিন্ন অবদান ও ভূমিকার জন্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ব্যাপক প্রসংশিত ছিলেন। বিশেষ করে মুসলিম দেশসমূহের সঙ্গে তিনি বাংলাদেশের বিশেষ সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন। আমি এ মামলার বিবরণ থেকে জেনেছি এবং কুয়েত দূতাবাসের চিঠিতে জানানো হয়েছে যে, জিয়াউর রহমানের নামে এতিমখানা স্থাপনের জন্য তারা অনুদান দিয়েছিল। এর সঙ্গে আমার কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না।

তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ.এস.এম মোস্তাফিজুর রহমান এই প্রক্রিয়ায় জড়িত ছিলেন এবং তিনিই সবকিছু জানতেন। এ মামলার বিবরণ থেকে আমি আরো জেনেছি যে, কুয়েতের দেয়া অনুদানের অর্থ দুইভাগ করে দুটি ট্রাস্টকে দেয়া হয়। এক্ষেত্রে আইনের কোনো লংঘন হয়নি এবং ব্যক্তিগতভাবে আমার কিংবা অন্য কারো কোনোভাবে লাভবান হবার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি।

ট্রাস্ট দুটির কোনোটিতেই আমি কোনো পদে কখনো ছিলাম না এবং এখনো নেই। অনুদানের অর্থ আনা বা বিতরণের সঙ্গেও ব্যক্তিগতভাবে বা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার কোনো রকম সংশ্লিষ্টতা ছিলো না। বাগেরহাটে অনুদানের টাকায় ট্রাস্টের মাধ্যমে স্থাপিত এতিমখানা সুন্দর ও সুচারুরূপে পরিচালিত হচ্ছে এবং সেই ট্রাস্ট সম্পর্কে কোনো অভিযোগও নেই।

মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ থেকে আমি আরো জানতে পেরেছি যে, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টটি বগুড়ায় এতিমখানা স্থাপনের লক্ষ্যে সেখানে জমি ক্রয় করে। এই জমি কেনা সম্পর্কেও কোনো রকম অনিয়মের অভিযোগ নেই। এই ট্রাস্টের বাকি টাকা ব্যাংকে গচ্ছিত রয়েছে এবং তা সুদাসলে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট একটি বেসরকারি ট্রাস্ট। এই ট্রাস্টটি আইন সম্মতভাবে নিবন্ধিত এবং ট্রাস্টের ডিড অনুযায়ী দেশের ট্রাস্ট আইনে পরিচালিত। ট্রাস্টের কেউ সরকারি কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী নন।

ট্রাস্টের কেউ কোনো অনিয়ম বা আইনের লংঘন করলে সে ব্যাপারে ট্রাস্ট আইনে অভিযোগ বা মামলা হতে পারে। কিন্তু দুর্নীতি দমন কমিশন কিভাবে ট্রাস্টের কথিত অনিয়ম ও দুর্নীতির ব্যাপারে মামলা রুজু করে? এটা কি তাদের আওতা ও এখতিয়ারের ভেতরে পড়ে? তাছাড়া এখানে কোন রকম দুর্নীতিও হয়নি। এই মামলায় আমাকে কেন অভিযুক্ত করা হয়েছে তাও আমার বোধগম্য নয়।

মাননীয় আদালত,
আমার বিরুদ্ধে ৩৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। জনগণের কাছে এটা পরিষ্কার যে, এর প্রতিটি মামলাই আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে। সবগুলো মামলাই করা হয়েছে অসত্য ও ভিত্তিহীন অভিযোগের ভিত্তিতে।

আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা কোনো মামলারই কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। আমি রাজনীতিতে সক্রিয় বলেই এবং আমাকে ক্ষমতাসীনদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসাবে বিবেচনা করেই এই মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছে। অথচ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা দুর্নীতির মামলাগুলো তুলে নেওয়া হয়েছে।

অসত্য ও ভিত্তিহীন অভিযোগে আমার বিরুদ্ধে ক্রমাগত অপপ্রচার চালিয়েও জনগণ থেকে আমাকে বিচ্ছিন্ন করতে ব্যর্থ হয়েই তারা এসব মিথ্যা মামলার আশ্রয় নিয়েছে। এসব মামলা দায়েরের উদ্দেশ্যই হচ্ছে আমাকে হেনস্তা করা এবং জনগণের সামনে হেয় করা। কিন্তু তাদের সেই উদ্দেশ্য সফল হয়নি এবং হবেও না ইনশআল্লাহ্।

বরং এসব করে তারাই জনগণের কাছে হেয় হচ্ছে এবং জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হচ্ছে। কারণ এদেশের মানুষ অনেক সচেতন এবং তারা সত্য ও মিথ্যার ফারাক সহজেই বুঝতে পারে। তাই আমাদেরকে যত বেশি মামলায় জর্জরিত করা হচ্ছে আমরা ততো বেশি দেশবাসীর সহানুভূতি ও সমর্থন পাচ্ছি। জনগণ আরো বেশি করে আমাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হচ্ছে।

মাননীয় আদালত,
সে কারণেই আমরা অসত্য ও ভিত্তিহীন অভিযোগে দায়ের করা মামলা-মোকদ্দমায় মোটেই ভীত নই। তবে দেশবাসী ও আমাদের আশংকার কারণ অন্য জায়গায়। সেটা হচ্ছে, অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ও ন্যাক্কারজনকভাবে দেশ থেকে ন্যায়বিচারের পরিবেশ ও সুযোগ সম্পূর্ণ বিলুপ্ত করা হয়েছে। শাসক মহল তাদের এই অপকর্মে ও এই অসদুদ্দেশ্য হাসিলের জন্য সব রকমের কারসাজির আশ্রয় গ্রহন করেছে।

বিচার বিভাগকে সম্পূর্ণ আতঙ্কগ্রস্ত করে ফেলা হয়েছে। সে কারণে অনেকেই বলছেন, শাসক মহলের বেপরোয়া কর্মকাণ্ডে দেশে এখন ন্যায়বিচারের বদলে সৃষ্টি হয়েছে ‘নাই বিচারের’ পরিবেশ। অর্থাৎ দেশে সুবিচার ও ন্যায়বিচারের কোনো সুযোগ ও পরিবেশ আজ আর নেই।

মাননীয় আদালত,
মাজদার হোসেন মামলার আলোকে সংশ্লিষ্ট সকলে এবং আমরা আশা করেছিলাম, নির্বাহী বিভাগের আওতা থেকে মুক্ত হয়ে দেশে সত্যিকারের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা কায়েম হবে। কিন্তু আমাদের সকলের সে আশা চরমভাবে ধুলিস্যাৎ হয়ে গেল। আমরা কী দেখতে পেলাম? সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে বারবার তাগাদা দেওয়া সত্বেও আজও নিম্ন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি প্রণয়ন করা হয়নি।

এর ফলে নিম্ন আদালতগুলি আইন মন্ত্রণালয়ের প্রভাবমুক্ত হয়নি। বরং সাম্প্রতিক কিছু ন্যক্কারজনক ঘটনায় এই আদালতগুলোর ওপর শাসক মহলের রাজনৈতিক চাপ ও কর্তৃত্ব আরো বেড়েছে।

ন্যায়বিচারের সুযোগ আরো সীমিত হয়ে পড়েছে। জনগণের ন্যায়বিচার পাওয়ার শেষ আশ্রয়স্থল সুপ্রিম কোর্টে সম্প্রতি কী ধরনের ন্যক্কারজনক ও নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে, আপনি নিশ্চয়ই তা অবগত রয়েছেন। দেশের সর্বোচ্চ বিচারালয়ে আসীন প্রধান বিচারপতিকে কী ধরনের পরিণতির শিকার হতে হয়েছে তা সকলেই জানেন। সংবাদ-মাধ্যমের এখন কোনো স্বাধীনতা নেই। ক্ষমতাসীনদের রোষানলে পড়ার ভয়ে তারা সত্য সংবাদ অবাধে প্রকাশ করার সাহস পায় না। তা সত্ত্বেও যতটুকু খবর সংবাদপত্রে প্রকাশিত হতে পেরেছে তাতেই বুঝা গেছে যে, প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহাকে তাঁর পদ থেকে সরে যেতে বাধ্য করা হয়েছে।

সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল করে রায় দেয়া থেকেই প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বিরুদ্ধে ক্ষমতাসীনদের অপতৎপরতা শুরু হয়। শাসক মহল তাদের ক্রোধ ও ক্ষোভ গোপন রাখতে পারেনি।

সূত্র: dailynayadiganta

দলের ভেতর এভাবে দ্বন্দ্ব চললে শেখ হাসিনার সরকার আসবে না: খাদ্যমন্ত্রী

ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের চলমান দ্বন্দ্ব শুভকর নয় বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আজ যেভাবে অনৈক্য দেখাচ্ছেন, তা কখনো শুভকর নয়। এভাবে চললে আগামীতে আমাদের সরকার ক্ষমতায় আসবে না।’

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর আজিমপুরে পার্ল হারবার কমিউনিটি সেন্টারে ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় আজিমপুরে পার্ল হারবার কমিউনিটি সেন্টারে বর্ধিত সভা আয়োজন করা হয়। ১৮ নভেম্বর আওয়ামী লীগের নাগরিক সমাবেশ সফল করা এবং নতুন সদস্য সংগ্রহের জন্যই এই সভা ডাকা হয়। কিন্তু এই সভা বাধা দেওয়ার জন্য দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে কমিউনিটি সেন্টারের গেটে ময়লা ফেলে চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে ময়লা কিছুটা সরিয়ে কমিউনিটি সেন্টারে প্রবেশ করে নির্ধারিত সভা আরম্ভ করে দক্ষিণের নেতাকর্মীরা।

অন্যদিকে আজিমপুর বাসস্ট্যান্ডে সামনে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকনের সমর্থকরা দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদের বহিষ্কারের দাবিতে মিছিল করে।

এ প্রসঙ্গ টেনে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা যে বলেন শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার। কিন্তু কীভাবে দরকার? ঐক্য ছাড়া শেখ হাসিনার সরকার আসবে না। ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই। আজ যে দ্বন্দ্ব চলছে, এভাবে চলতে থাকলে শেখ হাসিনার সরকার আসবে না।’
কামরুল ইসলাম আরো বলেন, ‘একাত্তরের ঘাতকদের নির্মূল করা জন্য আমাদের ঐক্য দরকার। ঘাতকদের এ দেশ থেকে বিতারিত করতে হলে ঐক্য থাকতেই হবে।’

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসনাত, সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ।

শীর্ষনিউজ

Check Also

জাতীয় সরকার নিয়ে হঠাৎ আলোচনা কেন?

প্রথমে জাতীয় সরকারের প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেছিলেন গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। …

One comment

  1. মেজবাউল হক সানি

    বিনা ভোটে প্রধানমন্ত্রীর বর্তমান সংসদীয় কার্যপর্ষদ সসম্পূর্ন অগণতান্ত্রীক। মূখে গণতন্ত্রের লেবাস লাগিয়ে আওয়ামী নোংরা রাজনীতির সূত্র ধারায় অবৈধ সংবিধান জন্ম দিয়েছে, তারই ধারাবাহিকতায় এই অবৈধ কলঙ্কিত সংসদরাই অবৈধ সংবিধানের কারিগরই আওয়ামীলীগ।
    ★গণতন্ত্রের ধারা সূত্রমতে এই সংবিধান অনৈতিক, অগণতান্ত্রীক এবং সম্পূর্নরুপে অবৈধ, আর এই অবৈধ সরকার ও তার হাতে গড়া সংবিধানে নির্বাচনী প্রক্রিয়া এবং নির্বাচন আবারও প্রশ্নবিদ্ধ
    ★এবং প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনকে কখনই বর্তমান পরিস্থতি সফলকাম হতে দেবে না বরং প্রতিহত হবে।

    ★★★ অসাংবিধানিক এবং প্রশ্নবিদ্ধ, অবৈধ সংবিধানুযায়ী হলে খালেদা জিয়া নয়, শেখ হাসিনাই সিল মেরে জয়ী হবে★★★।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Share
Pin