সৌদি রাষ্ট্রদূত জানান, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের সংখ্যা 68 হাজার ২63 জন পর্যন্ত পৌঁছেছে।আটককৃতদের মধ্যে 38,006 জন রেসিডেন্সি বিধিলঙ্ঘনকারী ছিলেন, 13,099 জন সীমান্ত নিরাপত্তা এবং 17,158 জন শ্রম আইন ভঙ্গকারীধারী ছিলেন। সীমান্তে সারা দেশে সন্ত্রাসের চেষ্টা চালানোর সময় মোট 970 জনকে গ্রেফতার করা হয়। এদের বেশিরভাগই ইয়েমেনি (80 শতাংশ) এবং ইথিওপিয়ান্স (19 শতাংশ)। বর্ডার সিকিউরিটি কর্তৃপক্ষ বন্দীদের ছিনতাই করেছে 564।
সীমান্ত রক্ষী বাহিনী 11 জনকে গ্রেফতার করে, যারা সীমান্তে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করে রাজত্ব ত্যাগ করার চেষ্টা করছে। এসপিএ বলেছে 331 জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে আশ্রয়কেন্দ্রের জন্য কভার-আপ ব্যবসা পরিচালনার জন্য আশ্রয়, পরিবহন এবং সহায়তা প্রদানের জন্য। তারা অন্তর্ভুক্ত 43 সৌদি
রিপোর্টে বলা হয় 9,868 জন ভৌগোলিককে বহিষ্কার করা হয়, 6,378 স্পট জরিমানা এবং 6,11২ তাদের নিজ নিজ কূটনৈতিক মিশনগুলির জন্য উল্লেখ করা হয় এবং 7,075 তাদের অভিবাসনের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে উল্লেখ করা হয়েছে।
সূত্র : সৌদি গেজেট
প্রথমে অনেক কষ্ট হচ্ছিল মাকে ছেড়ে আসতে । কিন্তু কিছুই করার নেই। এ যে কঠিণ বাস্তবতা। এখন মাঝে মাঝে চিল্লিয়ে বলতে ইচ্ছে করে ‘মা’ একটুও খেতে ইচ্ছে করছে না। তুমি আমায় লোকমা দিয়ে খাইয়ে দাও। পড়তে ইচ্ছে করছেনা। জানো মা ! এখানে বকুনি দেওয়ার মত কেউ নেই। তুমি আমায় বকুনি দাও। মা একটু ইচ্ছে মত শাসন করে দাওনা আমায়। গত বছর কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে বিবিএ ভর্তি হয় ইমা।
অন্যদিকে একাধিক শিক্ষার্থীর ভাষ্যমতে, মেসে থাকা ৫০-৬০ শতাংশ ছাত্রী টিউশনির উপর নির্ভরশীল। বিভিন্ন কাজে নির্ভরশীল ২০-৩০ শতাংশ। বাকী ৫-১০ শতাংশ ছাত্রী পরিবারের কাছ থেকে পুরোপরি অর্থ সহায়তা পেয়ে থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এদের মধ্যে বিভিন্ন চাকুরী ক্ষেত্রে যৌন হয়রানির শিকার হয় ৩৫-৪০ শতাংশ। টিউশনিতে প্রতারণার শিকার ২৫-৩০ শতাংশ এবং ১৫-২০ শতাংশ ছাত্রী কোন না কোন ভাবে হয়রানির শিকার হয়ে থাকে ।
মেয়েরা কোমল প্রকৃতির। বাবা মায়ের ছায়াতলে থাকা তাদের পছন্দ। কিন্তু উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য অনেকেই ভর্তি হতে হয় দেশের বিভিন্ন বিদ্যাপীঠে। আবাসনের জন্য কলেজের ছাত্রীনিবাসে পর্যাপ্ত আসন না থাকায় অনেকেরই ঠাঁই হয় শহরের বিভিন্ন মেসে। আবার কখনো কখনো শিক্ষার জন্য ছুটে আশা এসব শিক্ষার্থীদের পড়তে হয় নানা ঝক্কি-ঝামেলায়। এর মধ্যে রয়েছে, নতুনরা বড়দের সাথে মানিয়ে ওঠতে না পারা, সিনিয়র সদস্যদের অতিরিক্ত প্রভাব এবং ছোটদের উপর কর্তৃত্ব খাঁটানো। এক্ষেত্রে গ্রাম থেকে আশা শিক্ষার্থীরা প্রচুর চাপের মুখে পড়ে। যা রীতিমত অস্বস্থিকর মনে করছেন ভিক্টোরিয়া কলেজ অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী মনিরা মনি নিশাত।
অন্যদিকে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে আসা। যার ফলে খাবারের টাকা ও মেস ভাড়া যথাসময়ে পরিশোধ না করতে পেরে অনেকেই র্পাটটাইম কাজ ও টিউশনি করে নিজেরদের খরচ চালায়। এতে তাদের পড়া লেখায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। যা অনেকে মানিয়ে নিতে পারে না।