হেফাজতের মার্কিন দূতাবাস ঘেরাও>>শান্তিনগর আটকে দেয়া হলো মিছিল

জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতির প্রতিবাদে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস ঘেরাওয়ের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দূতাবাস অভিমুখে মিছিল বের করেছে হেফাজতে ইসলাম।

আজ বুধবার বেলা ১২টার দিকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে মার্কিন দূতাবাস অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা। মিছিলটি পল্টন, কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ মোড়, মৌচাক ও রামপুরা হয়ে দূতাবাসের দিকে যাওয়ার কথা থাকলেও নেতাকর্মীরা শান্তিনগর পর্যন্ত এসে আটকে গেছেন।

পুলিশের ব্যারিকেড থাকায় হেফাজতের নেতাকর্মীরা সামনে এগুতে পারছেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থান করছেন। তবে হেফাজত সূত্রে জানা গেছে মিছিলটি নিয়ে মার্কিন দূতাবাস পর্যন্ত নেতাকর্মীরা যাবেনই।

জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের স্বীকৃতির প্রতিবাদে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস ঘেরাওয়ের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দূতাবাস অভিমুখে হেফাজতের মিছিল শান্তিনগরে এলাকায় আটকে দিয়েছে পুলিশ।

বুধবার বেলা ১২টার দিকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে মার্কিন দূতাবাস অভিমুখে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে এগিয়ে যেতে থাকেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা। মিছিলটি পল্টন, কাকরাইল হয়ে শাান্তিনগর এলাকায় এলে ব্যারিকেড দিয়ে তাদেরকে আটকে দেয় পুলিশ।

এরপর পুলিশের সহায়তায় হেফাজতের ঢাকা মহানগরের সভাপতি মাওলানা নূর হোছাইন কাসেমীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল স্মারকলিপি প্রদানের জন্য মার্কিন দূতাবাসের উদ্দেশ্যে রওনা দেন।

প্রতিনিধি দলের অন্যান্য সদস্যরা হলেন- মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা আহমদ আব্দুল কাদের, মাওলানা আজীজুল হক ইসলামাবাদী ও মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী।

পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বুধবার সকাল থেকেই বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে জমায়েত হতে থাকেন হেফাজতের কর্মীরা। সেখান থেকে একসঙ্গে পায়ে হেঁটে রওনা দেন তারা।

এর আগে, শুক্রবার হেফাজতের ঢাকা মহানগরের সভাপতি মাওলানা নূর হোসাইন কাসেমী মার্কিন দূতাবাস ঘেরাওয়ের কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

হেফাজতের ঢাকা মহানগর কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী জানান, ঢাকার বিভিন্ন মাদরাসায় হেফাজতের প্রতিনিধিদল দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রচারণা ও গণসংযোগের কাজ করেছে।

Check Also

জাতীয় সরকার নিয়ে হঠাৎ আলোচনা কেন?

প্রথমে জাতীয় সরকারের প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেছিলেন গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Share
Pin