দেশের স্বাধীনতার সাড়ে তিন বছরের মাথায় যখন একদলীয় বাকশাল কায়েমের মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রকে কবর দেয়া হয়, তখন দেশের জাতীয়তাবাদী শক্তি দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে প্রতিষ্ঠা করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি।
প্রতিষ্ঠার পর থেকে জেনারেল এরশাদ, জেনারেল মঈন, শেখ হাসিনাসহ সকল স্বৈরাচারী শক্তির বিরুদ্ধে আপোসহীন লড়াই চালিয়ে গেছে বিএনপি।গণতন্ত্রের পক্ষে এই লড়াইয়ে একে একে শাহাদাৎ বরণ করেছেন নাজিরউদ্দীন জেহাদ, নুরুজ্জামান জনির মত হাজারো জাতীয়তাবাদী সৈনিক। গুমের শিকার হয়েছেন চৌধুরী আলম, ইলিয়াস আলীর মত সাহসী যোদ্ধারা।
স্বৈরাচারী শক্তি পুলিশ দিয়ে ঘেরাও করে, বালুর ট্রাক দিয়ে পথ আটকে, ব্যারিকেডের পর ব্যারিকেড বসিয়ে গণতন্ত্রের আপোসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করেছে। রাজনীতি থেকে দূরে রাখার অপচেষ্টায় দিনের পর দিন বিএনপির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট তারেক রহমানের উপর নির্যাতন চালিয়েছে।
এত কিছুর পরও জনগণের কাছ থেকে বেগম জিয়াকে দূরে রাখতে না পেরে মিথ্যা মামলায় কারাগারে বন্দী করেছে তাঁকে। অন্যদিকে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে গড়ে তোলা হয়েছে মামলার পাহাড়।
গণতন্ত্রের পক্ষে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান এবং বিএনপির এই আপোসহীন লড়াইয়ের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে জনাব তারেক রহমান এবং দল হিসেবে বিএনপি ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্র্যাট ইউনিয়নের সদস্যপদ পেয়েছে।
চিঠির কপি: https://www.docdroid.net/62l10WP/09072018124425-0001.pdf