kader_photo

দলকে আধুনিক এবং মাঠ সুসংগঠিত করেই নির্বাচনে অংশ নেবো: কাদের

দলকে আধুনিক এবং মাঠ সুসংগঠিত করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই আগামী নির্বাচনে অংশ নেবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। বৃহস্পতিবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে সাংবাদিকদের কাছে একথা কথা জানালেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দলের ভেতরে ছোটখাটো সমস্যা থাকতেই পারে। সেকারণে কোথাও কোথাও সম্মেলন হয়নি। তবে দলকে আধুনিক এবং মাঠ সুসংগঠিত করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই আগামী নির্বাচনে অংশ নেবো।’

এ সময় তিনি আট বিভাগে দায়িত্ব পাওয়া নেতাদের দলের ক্রুটি, বিচ্যুতি ও দুর্বলতা বিবেচনা করে কাজ করার আহ্বান জানান।

স্বাধীনতা সুসংহত করতে কাজ করছে আওয়ামী লীগ: কাদের
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেখানো পথে স্বাধীনতা সুসংহত করতে আওয়ামী লীগ কাজ করছে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

গত ১০ জানুয়ারি সকালে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে তার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে আওয়ামী লীগ জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার করেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের বিজয়কে আমরা সুসংহত করে জাতির পিতার স্বপ্নকে বিনির্মাণের লক্ষ্যকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব।

এর আগে আজ বুধবার সকাল ৭টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে তার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি।

এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তিনি বঙ্গবন্ধু ভবনের ভেতরে গিয়ে বেশ কিছু সময় অবস্থান করেন।

প্রধানমন্ত্রী চলে যাবার পর যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিক লীগ, মহিলা লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুব মহিলা লীগ, কৃষক লীগসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা জানানো হয়। শ্রদ্ধা নিবেদন করে বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনও।

এদিকে আজ বিকাল ৩টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ।

উল্লেখ্য, ১৯৭২ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে রক্তস্নাত স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন। স্বাধীন বাংলাদেশে মহান এই নেতার প্রত্যাবর্তনে স্বাধীনতা সংগ্রামের বিজয় পূর্ণতা পায়।

Check Also

জাতীয় সরকার নিয়ে হঠাৎ আলোচনা কেন?

প্রথমে জাতীয় সরকারের প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেছিলেন গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Share
Pin