শুধু সরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীরা আগামী বছর হজে যেতে প্রাক-নিবন্ধন করতে পারবেন। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই প্রাক-নিবন্ধন কার্যক্রম চলবে। প্রাক-নিবন্ধনের ক্ষেত্রে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রীদের কোটা ইতোমধ্যে পূরণ হয়ে গেছে।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন সাবাশ বাংলাদেশকে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘কোটা অনুযায়ী এবার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৫৮ জন হজে যেতে পারবেন। এরমধ্যে ১০ হাজার সরকারি ব্যবস্থাপনায় আর বাকি এক লাখ ১৭ হাজার ১৫৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যাবেন। কিন্তু সোমবার পর্যন্ত বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এক লাখ ৭৮ হাজারের মতো হজযাত্রী প্রাক-নিবন্ধন করেছেন। এক্ষেত্রে কোটার অতিরিক্ত হজযাত্রীরা ২০১৯ সালের হজের জন্য অপেক্ষমাণ থাকবেন।’
‘কিন্তু সরকারি ব্যবস্থাপনার চার হাজারের মতো হজযাত্রী প্রাক-নিবন্ধন করেছেন। আগামী বছর হজের জন্য সরকারি শূন্য কোটার প্রাক-নিবন্ধন চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ২০১৮ সালে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যেতে ইচ্ছুক কারো আর প্রাক-নিবন্ধনের সুযোগ নেই।’
পবিত্র জিলহজ্ব মাসের চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছর আগস্টের ২০ (৯ জিলহজ) তারিখের দিকে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
সৌদি আরবের সঙ্গে হজ চুক্তি ও মন্ত্রিসভায় হজ প্যাকেজ অনুমোদনের পর প্রাক-নিবন্ধিত হজযাত্রীদের নিবন্ধন শুরু হবে।